• ৩য় বর্ষ ২য় সংখ্যা (২৬)

    ২০১৩ , জুলাই



রম্যরচনা : "জামাই ষষ্ঠী ও শ্বশ্রূমাতা বনাম জামাতা"
আনুমানিক পঠন সময় : ৬ মিনিট

লেখক : শ্রী সমর কুমার সরকার
দেশ : INDIA , শহর : Siliguri

কিশলয়তে প্রথম আত্মপ্রকাশ - ২০১২ , আগষ্ট
প্রকাশিত ৪৮ টি লেখনী ৫৬ টি দেশ ব্যাপী ৬৪৪৯৬ জন পড়েছেন।
প্রাচীন বঙ্গভাষী হিন্দু সমাজে জামাইষষ্ঠী উপলক্ষ্যে গৃহে আগত জামাতাদিগ কে 
শ্বশ্রূমাতাগণ যেমন সাধ্যাতীত আদর অপ্যায়ন করিতেন,তেমন ই জামাতা 
ইচ্ছাপূরণে ব্যর্থ হইলে অর্থাৎ শ্বশ্রুমাতাকে দৌহিত্র বা দৌহিত্রী উপহারে ব্যর্থ 
হইলে তাহার আদর ও মান সন্মান ক্রমশঃ হ্রাসমান হইত। এমনই একটি গল্প 
আপনাদের কাছে নিবেদন করিব। এই গল্পের কতখানি অংশ সত্য,বা কতখানি 
অংশ লেখকের কল্পনা প্রসূত তাহা নির্ণয়ের চেষ্টায় বিরত থাকিয়া গল্পকে না হয়
 গল্পের দৃষ্টিতেই দেখুন।
 
প্রাচীন কলিকাতা নিবাসী এক গৃহস্থ কোন এক সময়ে ভাগ্যের বিড়ম্বনায় তাহার 
পরম সুন্দরী কন্যা কে হুগলী জেলার কোন এক অজ পাড়াগাঁয়ের এক দরিদ্র 
পরিবারে পাত্রস্থ করিয়াছিলেন। বিবাহের কয়েক মাস পরেই প্রথম জামাইষষ্ঠী তে 
ঐ গৃহস্থের কন্যা ও জামাতা নিমন্ত্রিত হইয়াছিলেন। গৃহস্থ পত্নী নতুন জামাতা কে 
যথাবিধি মান্যতা সহ  ধান্য ও দূর্বা দ্বারা আশীর্বাদ করিয়া  নানা স্নেহসূচক 
বাক্যে তাহার প্রীতি বর্ধন করিলেন। মধ্যাহ্নে মহার্ঘ  উপাদেয় ভোজ্যবস্তু দ্বারা 
তাহাকে অপ্যায়িত করিলেন এবং জামাই ষষ্ঠীর আশীর্বাদী স্বরূপ জামাতাকে এক 
জোড়া জুতা,ধুতি,পাঞ্জাবি ও গাত্রবস্ত্র অর্থাৎ চাদর উপহার দিলেন। জামাতা ও 
কন্যার বিদায় কালে গৃহস্থ পত্নী পুনরায় তাহাদের আশীর্বাদ করিয়া 
বলিলেন-"সামনের জামাই ষষ্ঠীতে অবশ্যই সন্তান কোলে লইয়া আসিবে।"

বর্ষকাল পরে দ্বিতীয় বার কন্যা ও জামাতা জামাই ষষ্ঠীতে নিমন্ত্রিত হইলেন। ঐ 
জামাতার ঘোরতর আর্থিক অনটন ছিল এবং তিনি ছিলেন দূরদৃষ্টি সম্পন্ন। তিনি 
হয়তো ভাবিয়াছিলেন - "আমার যা স্বল্প রোজগার,তাহাতে দুই জনেরই অন্নের 
সংস্থান হয় না,সন্তানের জন্ম হইলে কোনক্রমেই তিন জনের ব্যয় সংকুলান 
হইবে না। শ্বশ্রুমাতা দৌহিত্রের মুখ দর্শন করিতে চাহেন তো আমার কি ? 
তাহার সাধ পূরণের সংকল্পে আমি কেন সংকটাপন্ন হইব?" তাই তিনি সন্তানের 
জন্ম যাহাতে কোনমতেই সম্ভব না হয়,সেই বিষয়ে যথেষ্ট যত্নবান ছিলেন। কন্যা 
ও জামাতাকে গৃহস্থ পত্নী এইবারেও যথেষ্টই অপ্যায়িত করিলেন। মধ্যাহ্নের 
ভোজ্যসকল পূর্বাপর উপাদেয় ও লোভনীয়ই ছিল। কেবল জামাই ষষ্ঠীর 
আশীর্বাদীতে পূর্বের ন্যায় এক জোড়া জুতা,ধুতি ও পাঞ্জাবি থাকিলেও গাত্রবস্ত্র 
অর্থাৎ চাদর অনুপস্থিত ছিল। আর ধান্য-দূর্বাদি দ্বারা জামাতা কে আশীর্বাদ 
কালে শ্বশ্রূমাতা কিঞ্চিত মলিন বদনে শুধু মাত্র জামাতা শুনিতে পায় এমন অনুচ্চ
 স্বরে মন্ত্র আওড়ানোর কায়দায় পুত্রবৎ জামাতাকে তিরস্কার করিলেন -                                                      
"সন্তানহীন, গেছো বাঁদর,
বাদ গেল তোর গায়ের চাদর।"
কেবল মাত্র জামাতা বাবাজী ই বুঝিতে পারিলেন,শ্বশ্রুমাতাকে দৌহিত্রদানের 
অক্ষমতার দণ্ডস্বরূপ তাহার প্রাপ্তি হইতে চাদর বাদ গেল। এবারেও বিদায় কালে 
শ্বশ্রুমাতা আশীর্বাদের সময় বলিলেন-"সামনের জামাই ষষ্ঠীতে অবশ্যই সন্তান 
কোলে লইয়া আসিবে।"

যথাবিধি বর্ষ গতে তৃতীয় বার কন্যা ও জামাতা জামাই ষষ্ঠীতে নিমন্ত্রিত হইলেন। 
কন্যা ও জামাতা কে গৃহস্থ পত্নী যথাবিধি অপ্যায়িত করিলেও, এবারের মধ্যাহ্ন 
ভোজে দুই একটি মহার্ঘ উপাদেয় পদের ঘাটতি ছিল। অবশ্য গৃহস্থ পত্নী দোষ 
খণ্ডন হেতু বারে বারেই ব্যক্ত করিলেন,তাহার শরীরটা না কি বেশ কয়েক দিন
 ধরিয়াই অসুস্থ। এবারে জামাই ষষ্ঠীর আশীর্বাদীতে শুধু এক জোড়া জুতা ও 
একটি ধুতি ছিল। চাদর তো আগের বৎসরেই বাদ পড়িয়াছিল,এবারে বাদ গেছে 
পাঞ্জাবি। এবারে শ্বশ্রুমাতা ছায়াঘন বদনে ধান্য-দূর্বাদি দ্বারা আশীর্বাদ কালে 
জামাতাকে পূর্বোক্ত ভঙ্গীতে তিরস্কার করিলেন-
"ছেলে আমার হয় না মামা,
বাদ গেল তোর গায়ের জামা।"
জামাতা বাবাজী মনে মনে বলিলেন,"অদৃষ্টের কি পরিহাস,শ্বশ্রুমাতার পুত্র মামা 
হইতে পারে নাই,অর্থাৎ তাহার ভগিনীর কোন সন্তান জন্মে নাই,সেই অপরাধে 
আমার প্রাপ্তি হইতে পাঞ্জাবি বাদ গেল। চাদর বাদ গিয়াছে,পাঞ্জাবি বাদ 
গেল,না জানি অদৃষ্টে আরও কত দুর্ভোগ আছে।" এবারে বিদায় কালে শ্বশুর 
মহাশয় বারংবার জামাতাকে বলিলেন,"তোমার শরীর টা কেমন দুর্বল দেখিতেছি 
বাবাজী,চিকিৎসকের পরামর্শ মত চলিয়ো।" পিতৃবৎ শ্বশুর মহাশয়ের পক্ষে এর 
বেশী কিছু বলা সম্ভব নয়। শ্বশ্রুমাতা আশীর্বাদের সময় শ্লোক কটিয়া বলিলেন-
" সবার কপাল সোনায় মোড়া,
আমার জুটেছে বেতো ঘোড়া।
সামনের জামাই ষষ্ঠীতে অবশ্যই সন্তান কোলে লইয়া আসিবে।"
এববিধ সব বাক্য শ্রবণে জামাতা মর্মাহত হইলেন। ভাবিলেন,আর শ্বশুরালয়ে 
আসিবেন না। কিন্তু বাস্তব বড় রূঢ়,সন্মানের ধার ধারিলে তাহাকে আরও সঙ্কটে 
পড়িতে হইবে। এই দুর্মূল্যের বাজারে এক জোড়া জুতা ও একটি ধুতির মূল্য কম 
নহে। আপন রোজগার হইতে এতগুলি টাকা খরচ করা তাহার সাধ্যাতীত। 

জীবনে হতাশ হইলে জগৎ মিথ্যা। যত দিন মানুষ বাঁচে,আশা লইয়াই বাঁচে। 
তাই চতুর্থ বার কন্যা ও জামাতা জামাই ষষ্ঠীতে নিমন্ত্রিত হইলেন। ভাঙ্গা চেয়ার 
টেবিলের পায়াটিও কোন গৃহস্থ মায়াবশতঃ ফেলেন না কখন কোন কাজে লাগে 
বলিয়া,আর  এ তো জামাই বলিয়া কথা ! গৃহস্থ পত্নী যথারীতি জামাতাকে 
অপ্যায়িত করিলেন।শ্বশ্রুমাতার শরীর আর সারে নাই,তাই আয়োজনে এবারে ও ঘাটতি ছিল। 
এবারে জামাই ষষ্ঠীর আশীর্বাদীতে শুধু এক জোড়া জুতা পাওয়া 
গেল। প্রাপ্তি হইতে ধুতি বাদ গিয়াছে। শ্বশ্রুমাতা নির্লিপ্ত ভাবে ধান্য-দূর্বাদি দ্বারা 
আশীর্বাদ কালে জামাতাকে চাপা স্বরে তিরস্কার করিলেন-
"নপুংসক,মদ্দা হাতি,
বাদ গেল তোর পাছার ধুতি।"
জামাতা বাবাজী মনে মনে বলিলেন, "এ তো জানা কথাই,দণ্ড কেবল বাড়িয়াই চলিবে। 
তাই বলিয়া আমি পরের সুখের কারণে আত্মবলি দিতে পারিব না।" এবারে বিদায় কালে শ্বশুর 
মহাশয় বারংবার জামাতাকে উপদেশ দিলেন,"সময়ের কাজ সময়ে না করিলে পরে পস্তাইতে 
হয় বাবাজী,তুমি বুদ্ধিমান,তোমাকে অধিক বলা অশোভন।" শ্বশ্রুমাতা আশীর্বাদের সময়  
শ্লোক কাটিয়া বলিলেন-
"পুরুষ যারা, নড়েচড়ে-
মেদিমুখো ডরে মরে।
সামনের জামাই ষষ্ঠীতে অবশ্যই সন্তান কোলে লইয়া আসিবে।" 
জামাতা মনে মনে বলিলেন, "আপনি মেদীমুখোই বলুন,আর যাই বলুন,আমার 
চিন্তাধারায় কোন রূপ পরিবর্তন হইবে না। আমি মেদিমুখো হইতে পারি,কিন্তু 
আপনার কন্যা আমার অঙ্গুলীহেলন ব্যতীত টুঁ শব্দ টি পর্যন্ত করিতে পারে না।"


কালচক্র নিয়ত ঘূর্ণায়মান, তাই আবার পঞ্চমবারের মত কন্যা ও জামাতা 
জামাই ষষ্ঠীতে নিমন্ত্রিত হইলেন। এবারের অপ্যায়নে আতিশয্য ছিল না,আর 
জামাতার জন্য কোন উপহারও ছিল না। শ্বশ্রূমাতা শুধু ধান্য-দূর্বাদি দ্বারা 
আশীর্বাদ কালে অনুচ্চ অথচ শ্লেষের স্বরে বলিলেন -
"ঠিক ধরেছি জামাই খুঁতো,
শেষ বাদ তোর পায়ের জুতো।"
জামাতা বাবাজী মনে মনে বলিলেন,"ভাবিয়াছিলাম,দণ্ড হইতে নিস্কৃতি নাই,কিন্তু 
একেবারেই শূণ্যহস্তে ফিরিতে হইবে,এইরূপ ভাবি নাই।" এবারে বিদায় কালে 
শ্বশ্রমাতা শুধুমাত্র শ্লোক কাটিয়া বলিলেন-
"যতই না হও পাহাড় চূড়া,
মুখ দেখে না আঁটকুড়া।"
সামনের জামাই ষষ্ঠীতে অবশ্যই সন্তান কোলে লইয়া আসিবে-এই কথাটি 
শ্বশ্রূমাতা আর বলিলেন না।
জামাতা মনে মনে বলিলেন,"শ্বশ্রূমাতা স্থিরনিশ্চিত হইয়াছেন,আমি 
পুরুষত্বহীন,তাই এবারে আর বলিলেন না যে,সামনের জামাই ষষ্ঠীতে সন্তান 
কোলে আসিয়ো। উপরন্তু জ্ঞাত করিলেন,যতই তুমি পাহাড়ের চূড়ার মত 
উঁচুদরের মানুষ হও,আঁটকুড়া অর্থাৎ নিঃসন্তান লোকের মুখ কেহই দেখিতে চাহে 
না।শ্বশ্রুমাতাকে দোষ দিয়া লাভ কি ? এইরূপ চিন্তা তো আমার আত্মীয় স্বজন, 
বন্ধু বর্গও করিতে পারেন।সত্য বলিতে কি,আমার ও তো পরীক্ষা হয় 
নাই,আমার পক্ষে সন্তানের জনক হওয়া সম্ভব কি না ? যতই কষ্ট হউক, 
সন্তানের পিতা হইতে না পারিলে আমি আর শ্বশুরালয়ে পদার্পণ করিব না।" 
অতএব গৃহে প্রত্যাগমন করিয়াই জামাতা সন্তানের জন্মের ব্যাপারে বিশেষ 
যত্নবান হইলেন। উদ্যমী পুরুষের চেষ্টা বিফলে যায় না। তাই পুনরায় 
জামাইষষ্ঠীর পূর্বেই জামাতা এক দেবশিশু তুল্য পুত্র লাভ করিলেন।

পরবর্তী বৎসরে আবার কন্যা ও জামাতা জামাই ষষ্ঠীতে নিমন্ত্রিত হইলেন। 
এবারে কন্যা আর শূণ্য ক্রোড়ে আসেন নাই,তাহার ক্রোড়ে এবার এক ফুটফুটে 
সুন্দর শিশুপুত্র। শিশুর জন্মের সংবাদ শ্বশ্রূমাতা পূর্বেই অবগত হইয়াছেন। তাই 
এবারের আয়োজনে প্রাচুর্যের ছড়াছড়ি। অতি উপাদেয় ও মহার্ঘ সব খাদ্য সম্ভার। 
শ্বশ্রুমাতা এইবারে পুলকের আতিশয্যে জামাতাকে বারংবার ব্যজনী দ্বারা বাতাস 
করিলেন। উৎফুল্ল বদনে জামাতাকে ধান্য-দূর্বাদি দ্বারা আশীর্বাদ করিয়া 
বলিলেন,"চিরসুখী হও বাবা। ষাট ষষ্ঠীর ষাট,এতদিনে আমার ষষ্ঠী পূজা সফল 
হইয়াছে।" আশীর্বাদী স্বরূপ জামাতাকে একজোড়া জুতা,ধুতি,পাঞ্জাবি ও চাদর 
তো দিলেন ই,অতিরিক্ত উপহার স্বরূপ দিলেন একটি ওজনদার কারুকার্য খচিত 
সোনার আংটি। জামাতা বাবাজী এতদিনের অপমান বিস্মৃত হন নাই। তাই পূর্বেই 
একটি চির কুটে কিছু লিখিয়া রাখিয়াছিলেন, শ্বশ্রূমাতাকে প্রণামের ছলে চিরকুট 
টি তাহার পদতলে রাখিয়া দিলেন। শ্বশ্রূমাতা পড়িয়া দেখিলেন,তাহাতে লিখা 
আছে -
"পাঁচ বছরে ঢের শিখেছি,বেশ হয়েছে জ্ঞান,
হয়নি ছেলে,অবহেলে,দাও নি আমায় মান।
যার কারণে ফিরে পেলাম সকল উপহার,
আশীর্বাদ টা তাকেই ক'রো,জানাই নমস্কার।
নইতো আমি নপুংসক,নই তো আর আঁটকুড়া,
সংসারেতে টানাটানি,তাই তো দেরী করা।
নাতি দেবে স্বর্গে বাতি,নিয়ো তাহার ভার।
কর্ম আমার হলো সারা,আসবো না কো আর।"

হতবাক শ্বশ্রুমাতা নিরুত্তর রহিলেন। কিন্তু জামাতার যে সন্মানবোধ জন্মিয়াছে,সেই কারণে অতিশয় প্রীত হইলেন।

*********************************
সমর কুমার সরকার / শিলিগুড়ি 
*********************************
রচনাকাল : ২৬/৬/২০১৩
© কিশলয় এবং শ্রী সমর কুমার সরকার কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

শেয়ার করুন    whatsapp fb-messanger fb-messanger



যেখান থেকে লেখাটি পড়া হয়েছে -


Australia : 2  Bangladesh : 19  Cambodia : 1  Canada : 101  China : 61  France : 34  Germany : 18  Hungary : 2  Iceland : 1  India : 737  
Ireland : 21  Israel : 12  Japan : 3  Netherlands : 12  Norway : 1  Romania : 1  Russian Federat : 13  Russian Federation : 31  Saudi Arabia : 4  Ukraine : 38  
United Arab Emi : 2  United Kingdom : 15  United States : 989  
যেখান থেকে লেখাটি পড়া হয়েছে -


Australia : 2  Bangladesh : 19  Cambodia : 1  Canada : 101  
China : 61  France : 34  Germany : 18  Hungary : 2  
Iceland : 1  India : 737  Ireland : 21  Israel : 12  
Japan : 3  Netherlands : 12  Norway : 1  Romania : 1  
Russian Federat : 13  Russian Federation : 31  Saudi Arabia : 4  Ukraine : 38  
United Arab Emi : 2  United Kingdom : 15  United States : 989  
  • ৩য় বর্ষ ২য় সংখ্যা (২৬)

    ২০১৩ , জুলাই


© কিশলয় এবং শ্রী সমর কুমার সরকার কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
রম্যরচনা : "জামাই ষষ্ঠী ও শ্বশ্রূমাতা বনাম জামাতা" by SAMAR KUMAR SARKAR is licensed under a Creative Commons Attribution-NonCommercial-NoDerivs 3.0 Unported License Based on a work at this website.

অতিথি সংখ্যা : ১০৩৬২৫৬৪
fingerprintLogin account_circleSignup