আজ আর কোনো কাজ নেই, শেষ স্মৃতি চিহ্ন টুকুও মুছে গেছে। বাড়ি ফিরে পিয়ানোর সাথে একটু সময়ের অবকাশ দিব্বি কাটছে ।। কিন্তু না, তা বলে কি আমি ভালো নেই? মোটেই না, আমি দিব্বি আছি। নিস্তব্ধ গ্যালাক্সিতে ছড়িয়ে আছে ভালোবাসা আমার, তার পিছনে যদিও আছে অনেক অনেক অন্ধকার।। অস্তিত্বের স্বরূপ সন্ধানের গানের সুর নরম হয়ে গেছে, তবুও আমি লিখি মনের আনন্দে; নিঃশব্দে। আশা করছি কিছুই বুঝছো না আমি যা বললাম! থাক! ভেবোনা। তুমি বরং নিজের টুকুই ভাবো।।রচনাকাল : ১৭/১/২০২০
হৃদয়ের আঁচে পুড়ে যাওয়া দিনটি ঊনত্রিশ নভেম্বর, হৃদয়ের কাছে না থাকা শ্রীরামপুরের সেই বদ্ধ ঘর।। রাত শেষে একা থাকতে অভ্যস্ত আমার সুভাষ পল্লী তিন নম্বরে বাড়ি, দক্ষিণ হাতিয়ারার এলাকার বাতাসে বিষ নেই; আছে উত্তর চব্বিশ পরগনা এলাকায়। তবু চিঠি আসে না ৭০০১৫৭ এর ডাকে।। নির্লিপ্ত ধোয়ায় ওরা e-সভ্য সমাজে আমি তথ্য প্রযুক্তি কর্মী। মৌমাছির ভিড়ে আমি অনাবিল, আমি ব্রাত্য।। নিষিদ্ধ উপন্যাসের পাতার শেষ শব্দ চয়নের এক একটি অনুভূতি আমার শিরা ও ধমনীতে। মাদকাসক্ত মন খুঁজে পায় নিজেকে অন্যদের সৃষ্টিতে। তার একটু ছোট প্রচেষ্টা নিজের মতো করে লিপিবদ্ধ করা নিজের অনুভূতি ও অবসর।।