• সংকলন

    পেত্নীর স্বয়ংবর


পেত্নীর স্বয়ংবর - দ্বিতীয় পর্ব
সায়ন্তী সাহা
দেশ : India , শহর : সিঙ্গুর

কিশলয়তে প্রথম আত্মপ্রকাশ - ২০১৯ , ডিসেম্বর
প্রকাশিত ২৫ টি লেখনী ২৫ টি দেশ ব্যাপী ১৩৭৭০ জন পড়েছেন।
পটলা আর ওই মহিলা যমদূতের সাথে আমি তো চললুম যমরাজের রাজসভায়,মনে মনে ভেবেছিলুম হয়ত জায়গাটা খুবই ভয়ঙ্কর হবে,সামনে দেখব চিত্রগুপ্ত ইয়া বড়ো মোটা একখান খাতা খুলে বসে থাকবেন,তাইতে লেখা থাকবে আমার সারাজীবনের পাপ-পুণ্যের হিসাব।যমরাজ সিংহাসনে বসে,ওনাকে ঘিরে ওনার সভাসদরা গোল হয়ে বসে থাকবেন,তারপর তিনি আমার বিচার করবেন,কিন্তু ও হরি!!এ যে দেখি আলাদা কেস!!

গিয়ে আমাকে একটা হল ঘরের মাঝবরাবর এনে দাঁড় করানো হল,ঘরের একেবারে শেষপ্রান্তে একটা কাঁচের কেবিন, সেখানে সোফার ওপর বসে আছেন একজন অসম্ভব সুন্দর দেখতে পুরুষ,যেমন হ্যান্ডসাম তাকে দেখতে তেমনই সুন্দর হাসি তার,ওনাকে দেখা মাত্রেই আমি মারাত্মকভাবে ক্রাশ খেলাম ওনার ওপর!!আহা কি গ্ল্যামার ওনার,কি বডি,কি ফিগার!!উফ্,উফ্!!হাতে একটা স্মার্টফোন নিয়ে খুটখুট করছেন,আহা!!কোথায় হৃত্বিক,কোথায় সালমন!!ওরে কাকা তোরা এসে একবার দেখে যা,ইনি তো তোদের বলে বলে একশো গোল দেবেন রে।

দরজার এপাশে টেবিল চেয়ারের ওপর ল্যাপটপ খুলে বসে আছেন একটা লোক,ইনি যদিও অতোটাও সুদর্শন নন এবং একটু বয়স্কও বটে,মুখটাও কিরকম ব্যাঁকা পারা,আমার পছন্দ হলো না ওনাকে।পটলা আমাকে ঠেলে দিল ওই দ্বিতীয় লোকটার দিকে,দাঁত খিঁচিয়ে বলল,

"ওই যে,উনি চিত্রগুপ্ত,ল্যাপটপ নিয়ে বসে আছেন,ওর কাছে যা,এবার তোর কাউন্সেলিং হবে,আগে উনি তোর ডকুমেন্ট ভেরিফাই করবেন,তারপরে তোকে পাঠানো হবে মহারাজের কাছে ভাইভার জন্য।ওখানে পাশ করলে তবে তুই যমলোকে অ্যাডমিশন পাবি আর সেইসাথে যমরাজের তরফ থেকে একখান বর ফ্রী।"

কথাটা শুনেই আমি হা-হা করে চেঁচিয়ে উঠলাম,
"এই এই!!যমলোকে ঢুকতে আবার ভাইভা কাউন্সেলিং কি রে?আমাকে কি গাধা ভেবেছিস অ্যাঁ!!কোন বইতে লেখা আছে যে যমলোকে এন্ট্রি নিতে গেলে ভাইভা দিতে হয়?আমাকে অশিক্ষিত ভেবেছিস..."

শেষ হয়না কথা,তার আগেই পটলা চেঁচিয়ে ওঠে,
"এই তুই কে রে?কথায় কথায় ওমন গাঁক গাঁক করে চেঁচাস কেন তুই?জন্মের সময় তোর মা কি তোর মুখে শুকনো লঙ্কা গুঁজে দিয়েছিল?উফ্ বাপরে বাপ!!কানকর্ণ একেবারে ঝালাপালা করে দিলে!!"

"অ্যাই কি বললি রে হতচ্ছাড়া,বুড়ো ভাম?"এই বলেই আমি দ্বিতীয় দফার যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলাম তার আগেই পটলা চিৎকার করে উঠল,
"টেঁপি,আমি ভালোয় ভালোয় বলছি এই আঁতেলটাকে তুই এক্ষুণি চুপ করতে বল।আমার মাথা কিন্তু  গরম হয়ে যাচ্ছে এবার!!এতো ট্যালা কে হয় রে?হ্যাঁ রে তুই কি জন্ম থেকেই এরকম তারকাটা?"

সহ্যের সীমা এবার ছাড়িয়ে গেছে।আমি কি জিনিস সেটা পটলাকে বোঝানো দরকার। কোমরে ওড়নাটাকে বেশ ভালো করে কষিয়ে বাঁধলাম,দু-চারঅক্ষরের পাঁচালী শুরু করতে যাচ্ছিলাম ঠিক সেই মূহুর্তেই পাশ থেকে মুখটা আমার চেপে ধরল টেঁপিদি। 

"ছাড়ো টেঁপিদি!!কি ভেবেছে টা কি ও"-মুখ থেকে টেঁপিদির হাতটা ছাড়িয়ে নিয়ে আমি বলতে শুরু করলাম।

"শোন না বোনু,তুই শান্ত হ,তোকে আমি সবটা বুঝিয়ে বলছি,"এইবলে টেঁপিদি শুরু করল,

"জানিস,আজ থেকে ঠিক একশো বছর আগে যমালয়ে না একজন জ্যান্ত মানুষ চলে এসেছিল, তারপর তো যা তা কেস হয়েছিল,সেই ভুল যাতে দ্বিতীয়বার না হয় সেইজন্য বিশ্বকর্মাকে ডেকে মহারাজ সবকিছু আপডেট করালেন,তারপর থেকে যমালয়ে এন্ট্রি নিতে গেলে প্রথমে ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন আর ভাইভা দিতে হয়,পরীক্ষায় পাশ করলে তারপরে ফিটনেস পরীক্ষা দিতে হয় সঞ্জীবের কাছে,সব মিটলে তারপরে এখানে এন্ট্রি,বুঝলি!!" 

"কিন্তু দি আমি যখন মরে গেছি তখন আমার দায়িত্ব তো যমরাজেরই,এসব ভাইভা-টাইভা কিসের?"প্রতিবাদ করে বললাম আমি।

"উচ্চমাধ্যমিকেও তো তুই পাশ করেছিলিস,কিন্তু কলেজে ভর্তির সময় তখন কাউন্সেলিং-এ গিয়েছিলিস কেন?ডকুমেন্ট ভেরিফাই করিয়েছিলিস কেন?ঢং যত"-মুখ বেঁকিয়ে বলল পটলা।

দ্বিতীয়বারের মতো মাথাটা গরম হয়ে যাচ্ছিল,এমন সময় পরিস্থিতি সামাল দিল টেঁপি দি।
"আহ্ পটলা,ওর কি দোষ বল তো?আমরা যে এতোটা আপডেটেড হয়ে গেছি তা মর্ত্যের মানুষ বুঝবে কেমন করে?তুই চাপ নিস না বোনু,তুই পারবি,আর ভাব তারপরেই তুই বর পাবি।ভেবে দেখ এটুকু করতে পারলেই মজার জীবন।"   

"আগে তো যা ডকুমেন্ট ভেরিফাই করতে,তারপরে না ভাইভা দিবি,হু হু বাওয়া বহুত চেল্লাচ্ছিলিস আমার ওপর,ভিতরে আগে যা,তারপরে দেখ কেমন লাগে"-দাঁত খিঁচিয়ে বলল পটলা।

পটলার কথা শুনে আমার আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হয়ে গেল।ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন না হয় ঠিক আছে,কিন্তু ভাইভা!!

বিশ্বাস করুন বেঁচে থাকতে ক্লাস টুয়েলভ অবধি মৌখিক পরীক্ষাটা আমার বেশ ভালোই লাগত,কারণ তখন আমি সুবোধ বালিকার মতো দুলে দুলে রোজদিন লেখাপড়া করতাম।কিন্তু কলেজে উঠে যেই একটু ডানা গজালো,ব্যাস,এপাশ,ওপাশ আর সবশেষে ধপাশ!! তারপর থেকে ভাইভার নাম শুনলেই আমার কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে।

কোনোক্রমে ঢোঁক গিলে,জিভ দিয়ে ঠোঁটটা চেটে আমতা আমতা করে পটলাকে বললুম,
"কাকা!!ও কাকা,বলছি কি চোতা হবে তোমার কাছে?"

উনি ব্যাপারখান বোধ করি বুঝতে পারলেন না,আমাকে ভ্যাবলার মতো জিজ্ঞেস করলেন,
"চোতা!!!সেটা আবার কোন জিনিস?খায় না মাথায় দেয়?"

ওনার ন্যাকামি দেখে আমার গা পিত্তি একেবারে জ্বলে গেল,মনে মনে বললুম,
"উমমম!!মরণ!!!চোতা কাকে বলে তা জানে না!!!কচি খোকা যেন!!!ন্যাকাষষ্ঠী একেবারে,মনে হচ্ছে মুড়ো ঝাঁটা দিয়ে একেবারে ঝালিয়ে দিই।"  

কিন্তু বাইরে সে রাগ কিছুতেই প্রকাশ করলে হবে না,কারণ আমাকে যে করেই হোক ভাইভায় পাশ করতেই হবে,তারচেয়েও বড়ো কথা আমাকে বরলাভ করতে হবে।

যদিও মনে মনে আমি যথেষ্ট কনফিউশ যে এই বর মানে কি সেই বর যেটা আমি ভাবছি?মানে প্রেমিক থুড়ি পতিদেব??আর যদি তা নাও হয় তাহলেও আর ক্ষতি কি!! বর মানে যদি আশীর্বাদও হয় তাহলেও সেই বর দিয়ে আমি একটা বরই চাইব,হুম!!

মুখে একটা মিষ্টি হাসি এনে পটলাকে বললাম,
"কাকু তোমার কাছে টুকলি হবে কিছু?মানে ভাইভায় পাশ করার মতো টুকলি হবে কিছু?আমায় যে করেই হোক এই পরীক্ষাতে পাশ করতেই হবে।"

পটলা এমন করে আমার দিকে চাইলো যেন আমি ওর দুটো কিডনি চেয়ে নিয়েছি,তারপর আমাকে ভেঙিয়ে বলল,
"শোন তোদের মর্ত্যের মতো এখানে টুকলি করে পাশ করা যায় না,যা করার নিজেকেই করতে হয়"এই বলে আমাকে এক রামধাক্কা দিল আর আমি হুমড়ি খেয়ে গিয়ে পরলাম চিত্রগুপ্তের টেবিলে।

আমাকে দেখে চিত্রগুপ্ত বলে উঠল,
"দে দে তোর কাগজপত্রগুলো দে,ভালো করে মিলিয়ে একবার দেখি তুই কি সত্যিই সে,যার এখানে আসার কথা ছিল।" 

সেকথা শোনা মাত্রেই ফস করে আমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেল,"কাগজ আমি দেখাব না",তারপর দাঁত দিয়ে জিভ কেটে আমতা আমতা করে বললাম,
"ইয়ে বলছি কি স্যার,আঁধার,ভোটার,প্যানকার্ড সব ওইলোকে রেখে এসেছি,সাথে করে অনতে বলা হয়নি তো তাই,আর আনলেও বিশ্বাস করুন কোনো লাভ হতোনা,আঁধার কার্ডের ছবির সাথে আমার এই বদনের কোনো মিল নেই।আপনাকে আমি...."
এবারেও আমাকে আর বলতে দেওয়া হলো না,মাঝপথে আমাকে থামিয়ে দিল চিত্রগুপ্ত।শালা এই যমরাজ্যে এতোটুকু বাকস্বাধীনতা নেই গা!!যে যখন পারে চুপ করিয়ে দেয়,ক্ষী জীবন মাইরি!!দুর্বল বলে আজ একটা মানইজ্জত নেই,সবাই দাবড়ানি দিয়ে থামিয়ে দেয়।

"শোন মেয়ে,ফালতু বকবিনা একদম,বেশি চালাকি করলে না এইমূহুর্তেই তোর ডকুমেন্ট সব মিথ্যা বলে তোকে ডায়রেক্ট নরকের কড়াইতে পাঠিয়ে দেব,হুঁ হুঁ,ওই যমদূত তোকে কি কাগজ দিয়েছে সেটা ভালোয় ভালোয় দে আমায়।"

সেই সময়েই মনে পরল টেঁপিদি আমাকে এখানে ঢোকার আগে একটা টোকেন টাইপস দিয়েছিল কিছু,সেটাই বের করে দিলুম ওনাকে।উনি ওটা নিয়ে ল্যাপটপে কি খুটখাট করলেন ভগা জানে,খানিক বাদে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন,ভিতরে যা,মহারাজের কাছে,তোর ভাইভা হবে।

বেশ বুঝতে পারছি ভাইভার নাম শুনেই পা দুটো আমার ঠকঠক করে কাঁপছে কিন্তু পরক্ষণেই মানসপটে ভেসে উঠল এক মনোরম দৃশ্য,আমি আমার বয়ফ্রেন্ডের  হাত ধরে চাঁদনীরাতে স্ট্রান্ডরোডে ঘুরে বেড়াচ্ছি,পিছনে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক বাজছে লা লা লা লালা....লা লা লালা,কোথা থেকে মূহুর্তেই জোর পেলাম জানিনা,গটগট করে কাঁচের দরজা ঠেলে ঢুকে গেলুম মহারাজের কেবিনে।

আমাকে দেখে যমরাজ নড়েচড়ে বসলেন একটু,তারপর তিনি শুরু করলেন,
"তোমার জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়েই আজকের ভাইভা,দেখি তুমি সেই ব্যক্তি কিনা।তো তোমার প্রথম প্রশ্ন,কলেজের সেকেন্ড ইয়ারে ভাইভা দিতে গিয়ে কি হয়েছিল?"

প্রশ্নটা শুনেই বুকটা ছ্যাত করে উঠল,এ যে ভীষণ লজ্জার ঘটনা,আমতা আমতা করে বললাম,পিজি স্যার সেদিন ভাইভা নিচ্ছিলেন,আমি একটা প্রশ্নেরও উত্তর দিতে পারিনি,আর স্যার...স্যার ঘর থেকে আমাকে দূর করে দিয়েছিলেন।

যমরাজ উত্তর শুনে মনে হয় খুশিই হলেন,হবেন নাই বা কেন?অন্যের কষ্ট দেখলে বাকিদের ওমন দাঁতই বের হয়।উনি দুলে দুলে আবার জিজ্ঞেস করলেন,"আচ্ছা বলো তো কেমিস্ট্রি ল্যাবে তুমি কটা টেস্টটিউব ভেঙেছ?"

আমি থতমত খেয়ে ঢোঁক গিলে হাত জোড় করে বললাম,"খুব বেশি নয় মহারাজ,মাত্র খান দশেক,আর বিশ্বাস করুন প্রতিবারেই ওগুলো হাত ফসকে পরে ভেঙে গেছে,আমি ইচ্ছে করে কিছু করিনি।"

যমরাজ খেঁকিয়ে উঠে বললেন,"হাতের আর দোষ কি বাছা?বন্ধুর সাথে ৩২ পাটি দাঁত বের করে হাসতে হাসতে  এক্সপেরিমেন্ট করলে ওই হবে,ক্যান্টিনের খাবারের গন্ধ শুঁকতে শুঁকতে এক্সপেরিমেন্ট করলে তোমার সাথে ওরকমই হবে হতচ্ছাড়া।"

আমি লজ্জায় মাথা নীচু করে রইলাম,কারণ সবকটা কারণই যুক্তিযুক্ত।মহারাজ আমার দিকে তাকিয়ে ফের জিজ্ঞেস করলেন,
"তোকে এবার শেষ প্রশ্ন করছি,সত্যি করে বল হাতের নেলপালিশ তুলতে এই ক বছরে কলেজের ক বোতল অ্যালকোহল নষ্ট করেছিস তুই?"

 আমি মাথা উঁচু করে সগর্বে বললাম একবোতলও নয় মহারাজ,কারণ আমার নখই নেই,তবে হ্যাঁ ফোনের পিছন পরিস্কার করার জন্য হাফ বোতল শেষ হয়েছে বৈকি!!"

"ব্রাভো!!"বলে চেঁচিয়ে উঠলেন মহারাজ,"তুইই সায়ন্তী সাহা এটা কনফার্মড,যা তোর যমলোকে অ্যাডমিশন হয়ে গেছে"এই বলে তিনি আবার ফোনে মনোনিবেশ করলেন।আমার তো এটা দেখে হেব্বি মটকা গরম হয়ে গেল,তবু মাথা ঠান্ডা করে জুলুজুলু চোখে মহারাজকে বললাম,
"আমি কি বর পাবোনা মহারাজ?বর পাবোনা আমি?"

শুনে মহারাজ জিভ-টিভ কেটে দেঁতো হাসি হেসে বললেন,"বল কি বর চাই তোর?"

আমি তো তা শুনেই মনে মনে একটু নেচে নিলুম,তারপর লাজুক হেসে বলেই ফেললুম,
"ইয়ে,মানে বর চাই আমার।"

"হ্যাঁ তো বল কি বর চাই তোর?"ব্যাপারটা বোধহয় মহারাজ বুঝতে পারলেন না,আমি তড়িঘড়ি নিজের ভুল শুধরে নিয়ে বললাম,
"ইয়ে মানে গতজন্মে তো আর বয়ফ্রেন্ড পেলুম না তাই মহারাজ প্রেতলোকে আমারে একখান ছেলে খুঁজে দেন,আমি বিয়ে করব।"

"ও এই ব্যাপার",হো হো করে হাসতে হাসতে মহারাজ বললেন,"আচ্ছা তোর প্রেতপ্রাশনটা মিটে যাক,তারপর আমি দেখছি কি করা যায়।"

প্রেতপ্রাশনটা আবার কি জিনিস সেটা জিজ্ঞেস করার আগেই মহারাজ আমাকে ঘর থেকে দূর করে দিলেন,অতঃপর গরিবের টেঁপি দিদিই ভরসা।

ক্রমশঃ
বিঃদ্রঃ::গল্পে উল্লিখিত সমস্ত কাহিনী এবং কথা সবটাই কল্পনা, কাউকে উদ্দেশ্য করে কিছু বলা নয়, লেখার মাধ্যমে পাঠক মনে আনন্দ দেওয়াই একমাত্র উদ্দেশ্য,কারো মনে আঘাত লেগে থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
রচনাকাল : ১৬/৪/২০২০
© কিশলয় এবং সায়ন্তী সাহা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

শেয়ার করুন    whatsapp fb-messanger fb-messanger



যেখান থেকে লেখাটি পড়া হয়েছে -


Bangladesh : 1  Canada : 3  China : 22  France : 12  Germany : 4  India : 141  Ireland : 4  Russian Federat : 2  Saudi Arabia : 1  Sweden : 21  
Ukraine : 13  United States : 130  
যেখান থেকে লেখাটি পড়া হয়েছে -


Bangladesh : 1  Canada : 3  China : 22  France : 12  
Germany : 4  India : 141  Ireland : 4  Russian Federat : 2  
Saudi Arabia : 1  Sweden : 21  Ukraine : 13  United States : 130  


© কিশলয় এবং সায়ন্তী সাহা কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
পেত্নীর স্বয়ংবর - দ্বিতীয় পর্ব by Sayanti Saha is licensed under a Creative Commons Attribution-NonCommercial-NoDerivs 3.0 Unported License Based on a work at this website.

অতিথি সংখ্যা : ১০৩৭৭১৫৮