ওদের কথা হয় চোখে চোখে অথবা ইশারায়৷ অথচ কি আশ্চর্য দু'জনেই দু'জনের মনের সব কথা ঠিক বুঝে নেয়— কত শত অনুচ্চারিত অনুভূতি নিমেষে বুঝে যায় ওরা৷ অঞ্জনকে সুমন যেদিন প্রথম দেখে, অঞ্জন সেদিন একা একা লাস্ট বেঞ্চে বসেছিলো; ও আসলে জানতো আর পাঁচজনের মত স্বাভাবিক ও নয়—তাই সকলের থেকে দূরে গুটিয়ে রাখতো নিজেকে৷ তারপর সুমনের বন্ধুত্ব ওকে অনেকটাই সাবলীল করে তুললো৷ আর আজ বন্ধুত্বের জাদুতে অঞ্জনের সেই আপাত অক্ষমতা রূপান্তরিত হয়েছে বিশেষ সক্ষমতায়—জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে!
রচনাকাল : ২৯/১২/২০১৯
© কিশলয় এবং উৎস ভট্টাচার্য্য কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।