সমাজে কোনোদিন সন্মান পায়নি রেহান। লোকজনের কাছে হাসির পাত্র হয়েছে সে। রেহানের জন্য তার বাড়ির লোকজনকেও কম অসন্মানিত হতে হয়নি। তবুও তারা সবসময় পাশে ছিল তার। রেহানের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিয়ে তাকে রোহিনী হয়ে উঠতে সাহায্য করেছে তার পরিবার। আজ রিন ওরফে রোহিনী ব্যানার্জির নাম সকলের মুখে মুখে। সে আজ একজন নামকরা অভিনেত্রী। সেদিন যারা তাকে লজ্জার চোখে দেখতো আজ তারা নিজেরাই তার বাড়িতে আসে সেল্ফি তুলতে। তারাই বলে "রিন আমাদের পাড়ার গর্ব"। এসব শুনে রিনের বাবা-মা'র গর্বে বুক ভরে ওঠে আর ভাবে তারা সমাজের কাছে হেরে না গিয়ে একজন সফল মানুষ হিসাবে গড়ে তুলতে পেরেছে তাদের রিনকে।রচনাকাল : ৩/৮/২০২০
পায়েল মুখার্জ্জী 22শে অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কোতুলপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি ইংরেজি বিষয়ে স্নাতক বিভাগে পাঠরতা। তিনি সাহিত্যচর্চার পাশাপাশি লেখালেখি, গান, নাচ, আঁকা এবং আবৃত্তিতেও পারদর্শী। পাঠ্যপুস্তক ছাড়াও তিনি বিভিন্ন গল্পের বই, কবিতা, উপন্যাস এবং ভৌতিক কাহিনী পড়তেও ভালোবাসেন। ছোটো থেকেই তাঁর লেখালেখির প্রতি গভীর আগ্রহ জন্মায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা, গল্প, উপন্যাস এবং গান তাঁকে বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে।