আশ্চর্য নয় সত্য......অবাক হলেও সত্য ঘটনা
তৃতীয় খণ্ড (নবম পরিচ্ছেদ)
তথ্য সংগ্রহ ও সম্পাদনা ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
প্রাচীন এই গুহায় আশ্চর্য যেসব বিষয় রয়েছে
প্রাচীন স্থান ও স্থাপনার প্রতি আমাদের সকলেরই আগ্রহ রয়েছে। অনেকে পৃথিবীর প্রাচীন নানা জায়গা ঘুরে বেড়ান। দেখুন ৫০ লাখ বছরের প্রাচীন এই গুহায় যেসব আশ্চর্য বিষয় রয়েছে।
বলা হয় প্রতি বছর মাউন্ট এভারেস্ট অভিযানে যত জন সামিল হন, তার থেকে কম মানুষের পা পড়ে এই গুহায়। এতটাই দুর্গম সে গুহা। ভিয়েতনাম ও লাওসের সীমান্তে হাং সং ডুং বা সং ডুং গুহা বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক গুহা। স্থানীয় ভাষায় এর নামকরণের অর্থ পাহাড়ের গুহা বা পাহাড়ি নদীর গুহা।
বলা হয় প্রতি বছর মাউন্ট এভারেস্ট অভিযানে যত জন সামিল হন, তার থেকে কম মানুষের পা পড়ে এই গুহায়। এতটাই দুর্গম সে গুহা। ভিয়েতনাম ও লাওসের সীমান্তে হাং সং ডুং বা সং ডুং গুহা বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক গুহা। স্থানীয় ভাষায় এর নামকরণের অর্থ পাহাড়ের গুহা বা পাহাড়ি নদীর গুহা।
ভিয়েতনামের কোয়াং বিন প্রদেশে হোং হা কে বাং জাতীয় উদ্যানে এই চুনাপাথরের গুহার বয়স ২০ থেকে ৫০ লাখ বছর। দীর্ঘদিন লোকচক্ষুর আড়ালে থাকা এই গুহাকে আবিষ্কার করেন স্থানীয় এক কৃষক, ১৯৯১ সালে।
ভিয়েতনামের কোয়াং বিন প্রদেশে হোং হা কে বাং জাতীয় উদ্যানে এই চুনাপাথরের গুহার বয়স ২০ থেকে ৫০ লাখ বছর। দীর্ঘদিন লোকচক্ষুর আড়ালে থাকা এই গুহাকে আবিষ্কার করেন স্থানীয় এক কৃষক, ১৯৯১ সালে।
হো হান নামে ওই কৃষক দুষ্প্রাপ্য ভেষজের খোঁজে গভীর জঙ্গলে ঘুরছিলেন। আচমকাই বৃষ্টি শুরু হয়। আশ্রয়ের খোঁজে থাকা হো তখন এই গুহার সন্ধান পান।
হো হান নামে ওই কৃষক দুষ্প্রাপ্য ভেষজের খোঁজে গভীর জঙ্গলে ঘুরছিলেন। আচমকাই বৃষ্টি শুরু হয়। আশ্রয়ের খোঁজে থাকা হো তখন এই গুহার সন্ধান পান।
হো-এর কানে আসে তীব্র বেগে নদী বয়ে যাওয়ার শব্দ। সেই শব্দ অনুসরণ করে এগিয়ে তিনি এই গুহার সন্ধান পান। তিনি আশ্চর্য হয়ে যান গুহার ভিতরে মেঘ ভেসে থাকতে দেখে! তবে গুহায় তিনি প্রবেশ করেননি। দুর্গম উতরাইয়ে অনেকটা পথ নামতে হবে দেখে তিনি পিছিয়ে যান।
হো-এর কানে আসে তীব্র বেগে নদী বয়ে যাওয়ার শব্দ। সেই শব্দ অনুসরণ করে এগিয়ে তিনি এই গুহার সন্ধান পান। তিনি আশ্চর্য হয়ে যান গুহার ভিতরে মেঘ ভেসে থাকতে দেখে! তবে গুহায় তিনি প্রবেশ করেননি। দুর্গম উতরাইয়ে অনেকটা পথ নামতে হবে দেখে তিনি পিছিয়ে যান।
কিন্তু এরপর বন থেকে বেরিয়ে তিনি গুহার পথ হারিয়ে ফেলেন। আবার ১৮ বছর পরে শিকার করতে গিয়ে ফের এই গুহার সন্ধান পান। এ বার আর গুহার অবস্থান তিনি ভুলে যাননি।
রচনাকাল : ২/৯/২০২১
© কিশলয় এবং লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।