রাঙিয়ে দিয়ে যাও
আনুমানিক পঠন সময় : ৮ মিনিট

লেখক : মলয় বর্ধন
দেশ : India , শহর : Howrah

কিশলয়তে প্রথম আত্মপ্রকাশ - ২০২০ , জুলাই
প্রকাশিত ১৪ টি লেখনী ৩০ টি দেশ ব্যাপী ৮৭৩৬ জন পড়েছেন।
আজান এর পর বাড়ি ফেরার পথে হঠাত্‍ দেখা পুরানো সেই বন্ধুটির সাথে, নাম দৃষ্টি। সবে ওর চোখ অপারেশন হয়েছে তাই এখনো চোখে কালো চশমা পড়া।
- কি রে দৃষ্টি? চিনতে পারছিস? আমি কবীর। তোর অপারেশন সাকসেসফুল এই খবর আমি আগেই পেয়েছিলাম। আজ তোর সাথে এমন ভাবে দেখা হয়ে যাবে ভাবতেই পারিনি! কি রে? কিছু বলছিস না যে?

দৃষ্টি (এক গাল হেসে): হ্যাঁ। পথ ছাড়ো দেখি, আমাকে যেতে হবে। আজ ডাক্তার দেখাবো। দেরী হয়ে যাচ্ছে যে। আজ ফাইনাল চেক আপ। এই নাও আমার নতুন ফোন নম্বর। নম্বরটা চেঞ্জ করতে বাধ্য হয়েছি জানো? রফিকটা আমাকে ফোন করে খুব জ্বালাতন করতো। শেষমেষ বাধ্য হলাম। রাতে কথা বলছি। এবার যেতে দাও।

- আমি তো তোকে  কখনও আটকাইনি। যাক যা, পড়ে কথা হবে।


কবীরের মনে পড়ে গেলো সেই দিনের কথা যেদিন কবীর দৃষ্টিকে হসপিটাল নিয়ে যায় কারণ তার চোখে কাঁচের টুকরো ঢুকে গিয়ে চোখ থেকে অঝোরে রক্ত পড়ছিলো। সে দৃশ্য দেখে  কবীরের মাথা ঠিক ছিলো না। তাই তো সে রফিক এর বাড়িতে গিয়ে সেদিন রাতেই রফিককে ধমকের সুরে প্রায় শাসিয়ে এসেছিলো। কারণ, সেদিন দৃষ্টির ওই অবস্থার জন্যে রফিকই এক প্রকার দায়ী ছিলো যে।

ঘটনাটি আজও যেনো কবীরের চোখের সামনে ভাসছে।

কবীর ও দৃষ্টি দুজনে গল্প করতে করতে কলেজ যাচ্ছিল। সেদিন অঝোরে বৃষ্টিও শুরু হয়ে গিয়েছিলো হঠাত্‍ তাই তারা দ্রুত হেটে চলেছিলো যাতে বেশি ভিজতে না হয়। হঠাত্‍ পাড়ার একটি গলির বাক নিতেই হঠাত্‍ একটি ঝড়ের বেগে আসা বাইক দৃষ্টির দিকে আসতে দেখে দৃষ্টিকে বাঁচাতে গিয়ে কবীর দৃষ্টিকে ধাক্কা মারে সজোড়ে। দৃষ্টি গলির ধুলো-বালি ভরা রাস্তায় পড়ে যায় আর তখনই বালির মধ্যে থাকা কিছু.কুচো কাঁচের টুকরো তার দুচোখে ঢুকে যায়। রক্ত বেরিয়ে আসতে থাকে দৃষ্টির দু চোখ বেয়ে। বাইকটা এতো জোড়ে এসে কবীরকে ধাক্কা মারে যে কবীরও ছিটকে গিয়ে গলির বাকেই প্রায় অজ্ঞানের মতো হয়ে পড়ে যায়। 
ওদিকে পাড়ার লোক জড় হয়ে যায়। জল ছিটিয়ে কবীরকে জ্ঞানে ফেরানোর চেষ্টা করে কবীরেরই এক বাল্য বন্ধু আনিসুর। কবীর পুরো জ্ঞান ফিরে পেতেই দেখে দৃষ্টি জ্ঞান হারিয়ে পড়ে আর পাড়ার লোকজন তাকে হসপিটাল এ পাঠানোর ব্যবস্থা করছে। কবীর দেখে আঁতকে উঠে! একি! দৃষ্টির চোখ বেয়ে যে রক্ত ঝরে পড়ছে!

কিছু বোঝার আগেই কবীর দৃষ্টির দিকে ছুটে যায় ও দৃষ্টিকে তার বাল্যবন্ধু আনিসুর এর সহযোগিতায় একটি ভ্যান গাড়ি করে হাসপাতালে নিয়ে যায় অ্যাম্বুলেন্স আসার অপেক্ষায় না থেকেই। দৃষ্টির চোখের ব্যাপার। তাই হয়তো বিন্দুমাত্র দেরী করতে চায়নি কবীর। ভাগ্যিস সেদিন তৎপর হয়ে সে দৃষ্টিকে হসপিটাল এ নিয়ে গিয়েছিলো, নইলে বেশি দেরী হলে হয়তো দৃষ্টিকে তার চোখের দৃষ্টি চিরদিনের মতো হারাতে হতো। 

তবে রফিক এর এমন কান্ডের জন্যে সেই ঘটনার দিনই রফিকের বাড়িতে প্রায় জোড় করে ঢুকে রফিককে শাসিয়ে এসেছিলো কবীর। বলেছিলো, যাতে আর কোনদিন রফিক দৃষ্টি ও তার সন্মুখে না আসে নইলে বেঘোরে রফিকের  জান যাবে। রফিক তার আব্বাজান ও আম্মিজানের এক মাত্র সন্তান। আর কবীর এর একমাত্র চাচা ছাড়া পৃথিবীতে কেউ নেই। তাই কবীর সেদিন রফিককে প্রাণে মারেনি।

তবে, কবীরের জীবনে প্রথম প্রেম বলতে দৃষ্টিই ছিলো তার পৃথিবী। তবে দৃষ্টির মা বাবা কবীরের সাথে তাদের মেয়ের মেলামেশা করাটা তেমন পছন্দ করতো না। কারণ, সমাজে একজন হিন্দু মেয়ে ও মুসলিম ছেলের বন্ধুত্বকেই কেমন একটা বাকা চোখে দেখা হয়, আর তাদের মধ্যে প্রেম থাকলে তো কথাই নেই। যদিও দৃষ্টি তাকে ঠিক ভালোবাসে কি না  সে কথা কবীর বুঝতে পারলেও দৃষ্টির মুখে সেই ম্যাজিক থ্রি ওয়ার্ড শোনার কৌতুহল কখনই কবীরের শেন নজরে পড়েনি।

তবে সেদিনের ঘটনার পর আজ দৃষ্টির তাকে নিজের থেকে ফোন নম্বর দেওয়া হয়তো সেদিকেই ইঙ্গিত কি না সেটা বুঝে নিতে কবীর স্থির করলো সে দৃষ্টিকে রাতে ফোন করে তার মনের কথা বলবেই। তবে বাধা একটাই, রফিকের সেদিনের কাণ্ডে রফিকের আব্বা দৃষ্টির বাড়ি গিয়ে দৃষ্টির মা বাবার কাছে  রফিকের জন্যে মাফ চেয়ে এসেছিলো। আর অনুরোধ করেছিল যে তাদের মেয়ে যেনো তাদের একমাত্র ছেলের বিরুদ্ধে কোন এফ.আই.আর. না করে। রফিকের আব্বা দৃষ্টির বাবার কারখানাতে কাজ করেন। তাই থানা পুলিশ এর  কূট কাচালি এর কথা ভেবেই দৃষ্টির বাবা সেদিন রফিক এর আব্বা কে কথা দিয়েছিলো যে রফিক তার মেয়ের থেকে দূরে থাকলেই তারা আর থানা পুলিশ করবে না। তবে পরদিন সকালে  রফিক দৃষ্টির কাছে গিয়ে ব্যক্তিগত ভাবে ক্ষমা চায় আর দৃষ্টির মা বাবা কে কথা দেয় যে তারা যা চান তাই সে  করবে।

দৃষ্টির বাবার যেহেতু কবীরের সাথে মেশাও পছন্দ ছিলো না কোন কালেই তাই  তিনি রফিককে বলেন কবীরও সে যেনো তার মেয়ের সাথে না মেশে। আর রফিক যদি কবীরকে দৃষ্টির সাথে মিশতে দেখে তাহলে কবীরকে আটকাবার দায়িত্ব রফিকেরই। আর এমনটা না করলে রফিকের আব্বাজানের যে কাজ যাবে এমনটা খুব ভালো করেই জানতো রফিকও।

আর তাই তো দৃষ্টির ক্ষমতাশালী বাবার কাছে রফিক ও দিন দিন হয়ে উঠলো কাজের লোক। দৃষ্টির বাবা যা রফিককে অর্ডার করতো রফিক তাই করতো তবে কিছুটা তার আব্বার কাজ যাবার ভয়ে ও কিছুটা সে চেয়েছিলো সে যেনো দৃষ্টির চোখে ভালো সেজে থাকতে পারে আর কবীর কে সরিয়ে দিতে পারে। 

কবীর এসব কথা জানতে বাকি নেই। কারণ কবীর কাছে সব খবর কবীরের বন্ধু আনিসুর এনে দেয়। আনিসুর আবার দৃষ্টির বাবার কারখানার আরেকজন কর্মী আফতাব এর ভাই। আর আফতাব ও রফিকের খুব দোস্তি। তাই রফিক এসব কথা আফতাব কে বলেছিলো আর আফতাব সেটা আনিসুর কে বলে। কবীর এটাও জানতো যে রফিক ও দৃষ্টিকে ভালোবাসে। তাই সে তাকে সহ্য করতে পারে না। তবে কবীরের কাছে পরিষ্কার ছিলো না যে দৃষ্টি কি চায়? সে কি কবীরকে ভালবাসে? নাকি রফিককে।

সব কেমন যেনো গুলিয়ে যাচ্ছিলো কবীরের কাছে। তবে মনে একটা বিশ্বাস ছিলো তার। আর যাই হক দৃষ্টি ও সে একে ওপরকে  সেই ছোটোবেলা থেকে চেনে। তাদের বন্ধুত্বও বহুদিনের। তাই কবীরের দৃঢ় বিশ্বাস যে সে দৃষ্টিকে তার মনের কথা বললে দৃষ্টি তাকে আর ফেরাতে পারবে না। এমতাবস্থায় রাত ক্রমশঃ গভীর হয়ে এলো। কবীর ও আর দৃষ্টিকে ফোন করলো না। সে দেখতে চেয়েছিলো যে দৃষ্টি তাকে ঘুরিয়ে ফোন করে কি না! কিন্তু সেইটা ঘটলো না।

কবীর তাও আশা ছাড়লো না। সে মনে মনে ভাবতেই থাকলো। হয়তো রাত হয়ে যাওয়াতে দৃষ্টি তাকে ফোন করেনি কিন্তু নিশ্চই পরদিন সকালে করবে। পরদিন সকাল হলো কিন্তু দৃষ্টির ফোন আসলো না। কবীরের মনে কেমন যেনো এক চাপা অভিমান ভর করলো। বিকেল হলে সে পাড়ার রকে বসে তার বন্ধু আনিসুরের সাথে আড্ডা দিচ্ছে এমন সময় তাকে তার এক পরিচিত গলায় কে যেনো ডাকলো, "কবীর! ও কবীর! একবার এদিকে আসবে?"

কবীর পিছনে ফিরে দেখলো দূরে দৃষ্টি দাড়িয়ে আর তার হাতে একটি কার্ড। কবীরের সন্দেহ হলো! কিসের সেই কার্ড! তবে কি দৃষ্টি অন্য কারুর সাথে বিয়ে করছে! থতমত খেয়ে দৃষ্টির দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়েই রইলো কবীর। ওদিকে কবীর আসছে না দেখে দৃষ্টিই ছুটে গেলো কবীরের দিকে আর বললো, "এই কাল ফোন করোনি কেনো? একটা কথা বলার ছিলো।"

কবীর কোনো মতে নিজেকে সামলে জানতে চাইলো, "কি? কি খবর?? বলো।"

দৃষ্টি তখন কবীরের হাতে সেই কার্ড খানা গুঁজে দিয়ে বললো, "আগামী দিন আমাদের পুরানো ক্লাবের মাঠে 'বসন্ত উৎসব' এর প্রোগ্রাম আছে। আমার বাবা ওই ক্লাবের সভাপতি তাই আমি কালকের অনুষ্ঠানে তোমাকে ইনভাইট করতে এসেছি। তুমি কিন্তু কাল অবশ্যই আসবে। আমার কিছু কথা বলার আছে।"

কবীর মনে মনে ভাবলো সে যাবে কি না!! কারণ কাল যদি দৃষ্টি তাকে তার বিয়ের কথা বলে! তার তো তবে আর কিছু বলার থাকবে না! তবে এসব ভাবতে ভাবতে দৃষ্টিকে কবীর কথা দিয়ে ফেললো যে 'বসন্ত উৎসবে' সে  যাবে।

পরদিন সকাল সকাল হলুদ জামা পড়ে সেজে কবীর পৌছে গেলো পুরানো ক্লাবের মাঠে। সেখানে রীতিমত সবাই সবাইকে আবির দিয়ে রাঙিয়ে দিচ্ছে দেখে কবীর ও ঠিক করলো দৃষ্টিকে দেখতে পেলেই প্রথমেই সে তাকে আবির মাখিয়ে দেবে। দূরে কবীর কে দাড়িয়ে থাকতে দেখতে পিছন থেকে দৃষ্টি এসে কবীরের গালে হাল্কা করে হলুদ আবির মাখিয়ে দিতেই কবীর চমকে উঠলো!

- আরে! দৃষ্টি! তুই? কোথায় ছিলি? আমি তো তোকেই খুঁজছিলাম রে।

দৃষ্টি কবীরের দিকে চেয়ে রইলো কিছুক্ষণ। তারপর বললো, "যে কথাটি তুমি আমায় এতো দিন বলতে পারোনি কবীর আমি সেটা আজ তোমায় বলতে চাই।"

কবীর একটু মাথা চুলকিয়ে জিজ্ঞেস করলো, "কি কথা দৃষ্টি? যা আমি তোমায় বলতে চেয়েও পারিনি?" 
কবীরের মন জানতো যে ঠিক কোন কথা সে এতদিন দৃষ্টিকে বলে উঠতে পারেনি। তবুও সে দৃষ্টির মুখের দিকে তাকিয়ে রইলো। 

দৃষ্টি কবীর কে প্রায় জড়িয়ে ধরে কবীরের কানে কানে বললো, "আমি তোমায় ভালোবাসি।"

কবীর দৃষ্টির সে কথাটি শোনামাত্রই যেনো কেমন অজানা এক নিবিড় আনন্দে ডুবে গেলো। চারিদিকে তখনও রঙের খেলা চলছে। আবিরে  সারা আকাশ ছেয়ে গিয়েছে এবং যেনো যারা কবীর কে ইঙ্গিত করে কিছু বলতে চাইছে। কবীরের চোখে তখন জল। কবীর দৃষ্টির দিকে এক দৃষ্টিতে  চেয়ে রইলো। কবীর দৃষ্টির গালে লাল আবির মাখিয়ে সেই আবির আবার দৃষ্টির সিথিতে পরিয়ে দিলে। বসন্ত জাগ্রত হলো দুজনের মধ্যে। দীর্ঘ দিনের বন্ধুত্ব যেনো এক নতুন দিশা পেলো সেদিন। আসলে দুজনে যে পরস্পরকে এতটা ভালো বাসতে পারে দুজনে কল্পনাও করেনি। কিছুক্ষণ পরেই সেখানে রফিক এসে উপস্থিত হলে দুজনের সম্বিত ফিরলো। রফিক প্রায় জোড় করেই কবীরের সামনে দৃষ্টিকে রঙ ও আবির দিতে চাইলে কবীর বাধা দিলো। দূর থেকে সব কিছু নজর করছিলেন দৃষ্টির বাবা।

দৃষ্টিকে যে জোড় করে রফিক আবির মাখিয়ে দিতে চাইছে যে সেটাও নজর এড়ায়নি দৃষ্টির বাবার। এসব কান্ড দেখে নিজের ভুল বুঝতে পারলেন দৃষ্টির বাবা। তিনি রফিকের কাছে এসে রফিককে এক চড় কষালেন। রফিক প্রায় স্তম্ভিত হয়ে সেখান থেকে কিছু না বলেই তৎক্ষণাৎ পলায়ন করলো। দৃষ্টি তার বাবা কে বললো, "দেখেছো বাবা, তোমারই পালিত দাস আজ আমার সন্মানহানি করতে এসেছিলো। আর যে আমাকে বাঁচালো, তাকেই তুমি কি না দূরে সরিয়ে দিতে চেয়েছিলে আমার থেকে! শোনো বাবা, আমি ও কবীর পরস্পরকে ভালোবাসি ও দুজনে দুজনকে বিয়ে করতে চাই।"

দৃষ্টির বাবা জবাব দিলেন, "হ্যাঁ মা। আজ আমি আমার এতো দিনের করা ভুল কাজের জন্যে ক্ষমা চাইছি। আমি সত্যিই লজ্জিত। আমি কবীরকে বুঝতে ভুল করেছিলাম। কিন্তু আজ এই ঘটনা আমার চোখ খুলে দিয়েছে। আমি তোমাদের ভালবাসার পথে এতদিন বাধা হয়ে ছিলাম। কিন্তু আজ আমি আমার অতীতে করা ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করবো। আজ আমি সকলের কাছে এটা  ঘোষনা করলাম যে আমি আমার প্রিয় মেয়ে দৃষ্টির সাথে কবীরের বিয়ে দেবো। আমি বুঝেছি মা যে প্রকৃত ভালবাসা জাত পাত ধর্মের ঊর্ধে। আজ এই বসন্ত উৎসব তোমাদের জীবনে স্মরণীয় হয়ে উঠুক। ভালো থেকো তোমরা। আমি এবার যাই আমার একটি কাজ সেরে আসি।" - এই বলে দৃষ্টির বাবা সেখান থেকে প্রস্থান করলেন।

কবীর ও দৃষ্টির প্রেমের রঙে সেদিন যেন বসন্তের কোকিলও রঙিন হয়ে তাদের প্রেমের এই গাথা দিক পানে ছড়িয়ে দিচ্ছিলো আর যেনো বলছিলো "ভালবাসায় পবিত্রতা ও আন্তরিকতা থাকলে সেটা একদিন সত্যিই পরিনতি পায়। সেটা ভিন্নধর্মের মানুষের মধ্যেই হোক না কেনো। কারণ, ভালবাসার যে কোন ধর্ম হয়না॥"
রচনাকাল : ২২/৩/২০২১
© কিশলয় এবং মলয় বর্ধন কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

শেয়ার করুন    whatsapp fb-messanger fb-messanger



যেখান থেকে লেখাটি পড়া হয়েছে -


Bangladesh : 1  Canada : 6  China : 9  Europe : 1  France : 2  Germany : 1  India : 135  Ireland : 14  Japan : 1  Romania : 1  
Russian Federat : 6  Saudi Arabia : 3  Ukraine : 4  United States : 154  
যেখান থেকে লেখাটি পড়া হয়েছে -


Bangladesh : 1  Canada : 6  China : 9  Europe : 1  
France : 2  Germany : 1  India : 135  Ireland : 14  
Japan : 1  Romania : 1  Russian Federat : 6  Saudi Arabia : 3  
Ukraine : 4  United States : 154  
লেখক পরিচিতি -
                          মলয় বর্ধন, ৭ ই জুন হাওড়া জেলার বালিতে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি লেখাপড়ার পাশাপাশি ছবিও আঁকেন । ছোটবেলা থেকেই সাহিত্যের প্রতি তার দারুণ আগ্রহ । তিনি সাহিত্যচর্চা করতে, গল্প লিখতে ও পড়তে ভালোবাসেন । তিনি বড়গল্প, ছোটগল্প, নাটক, কবিতা লেখেন । এছাড়া, কমিক্স করা তার অন্যতম সখ । তাছাড়া, তিনি বিভিন্ন অনলাইন পত্র -পত্রিকাতেও লেখেন ।  
                          
© কিশলয় এবং মলয় বর্ধন কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
রাঙিয়ে দিয়ে যাও by Malay Bardhan is licensed under a Creative Commons Attribution-NonCommercial-NoDerivs 3.0 Unported License Based on a work at this website.

অতিথি সংখ্যা : ১০৫৪০৬৭৬
  • প্রকাশিত অন্যান্য লেখনী