আমার শিক্ষক তাহার দিবস
আনুমানিক পঠন সময় : ৭ মিনিট

লেখক : সাগর রহমান


কিশলয়তে প্রথম আত্মপ্রকাশ - ২০২০ , আগষ্ট
প্রকাশিত ৩ টি লেখনী ২০ টি দেশ ব্যাপী ১৭৫০ জন পড়েছেন।
ভারতের ভূতপূর্ব রাষ্ট্রপতি প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ডঃ সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণণের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ১৯৬২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর থেকে প্রতি বছর 'জাতীয় শিক্ষক দিবস’ উদযাপিত হয়। এই দিনটিতে সারাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু শিক্ষকদের সম্মানিত করেন রাষ্ট্রপতি। কথিত আছে উনার কিছু প্রিয় ছাত্র জন্মদিন পালনে আগ্রহ দেখালে, রাধাকৃষ্ণণ তাদেরকে বলেছিলেন, ‘‘আমার জন্মদিন পৃথকভাবে পালন না করে, শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন করলে আমি গর্বিত হব।" সেই থেকে শিক্ষকদের প্রতি সম্মনার্থে এই দিবসের উদযাপন শুরু হলো।

২) ১৯৯৫ সালের ৫ই অক্টোবর থেকে প্রায় শতাধিক দেশে 'বিশ্ব শিক্ষক দিবসের' আয়োজন শুরু হল। ১৯৬৬ সালের ৫ অক্টোবর ইউনেস্কোর উদ্যোগে প্যারিসে অনুষ্ঠিত আন্তঃসরকার সম্মেলনে শিক্ষকদের অধিকার ও মর্যাদা সংক্রান্ত সুপারিশমালা গ্রহণের দিনটিকে স্মরণীয় করতেই এই দিনটির নির্ধারণ করা হয়। এই বছরের জনসচেতনতামূলক

স্বব্যাখ্যাত প্রতিপাদ্যটি নিম্নরূপ

শিক্ষক: সঙ্কটে পথপ্রদর্শক, আগামীর পুনঃকল্পনা।

সত্যিই সমাজে শিক্ষকদের ভূমিকা উপরের কথাগুলোতেই ফুটে ওঠে।

৩) প্রাচীন ভারতে সেই শ্রুতি বেদের যুগ থেকেই আষাঢ় মাসের পূর্ণিমায় ‘গুরুপূর্ণিমা‘ তিথিতে শিষ্যরা তার গুরুকে শ্রদ্ধা প্রদর্শন করেন। সংস্কৃতে ‘গূ‘ (আধাঁর বা অজ্ঞতা) ও 'রু' (আলোর) সমন্বয়ে 'গুরু' অর্থাৎ আধাঁর থেকে আলোর দিশারী। মনের সব সংশয়, সন্দেহ, অন্ধকার, জিজ্ঞাসা দূর করে নতুন পথের দিশা দেখিয়ে, তমসা থেকে জ্যোতির্ময়ের পথে চালিত করেন গুরু। 

        "গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু গুরুর্দেবো মহেশ্বর

         গুরুরেব পরং ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ"

গুরুই ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর। তিনিই সৃষ্টি-স্থিতি-লয়ের ব্রহ্মজ্ঞান দান করেন। সেই গুরুকে জানাই প্রণাম।

অতএব শিক্ষকের সম্মানার্থের দিনটিকে একটি দিনে বাঁধা গেলোনা। সারাবছরের প্রতিটা দিনই শিক্ষকদের প্রতি সমর্পিত। সামান্য আমি জীবনের মধ্যগগনে পৌঁছেও, রাস্তা দিয়ে আমাদের শিক্ষককে যেতে দেখলে দাড়িয়ে পড়ি। ছোটবেলায় সাইকেল থেকে নেমে সম্মান জ্ঞাপন করতাম, এখন মোটর সাইকেল থামিয়ে সেই জ্ঞাপন বজায় রেখেছি। এই সম্মানটা মন থেকে আসে। ভয় দেখিয়ে বা প্রভাব খাটিয়ে বা টাকা দিয়ে কেনা যায় না।

তবে সেই অতীতের গুরুকুলে শিক্ষা, ব্রহ্মচর্য পালন - সে সব এখন আর নেই। এখন শিষ্য হয়েছে ছাত্র, গুরু হয়েছেন শিক্ষক।

                     তাহলে শিক্ষক কে? 

ছাত্রদের অন্তরের শক্তিকে অনুধাবন করে, সেই শক্তিকে সঠিকভাবে বিকশিত করার প্রধান কারিগড় এই শিক্ষক। তিনি বইয়ের লেখাকে বাস্তবের জগতে কাজে লাগাতে শেখান, সীমাবদ্ধতাকে সম্ভাবনায় পরিণত করতে শেখান। শিক্ষকের কাজ 'শিক্ষা' দেওয়া।

শিক্ষা (Education) কি? 

জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনই শিক্ষা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় "শিক্ষা হল তাই যা আমাদের কেবল তথ্য পরিবেশনই করে নাবিশ্বসত্তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তোলে।" স্বামীজির মতে "Education is manifestation of perfection already in Man." অর্থাৎ মানুষের মধ্যেকার পরিপূর্ণতার প্রকাশই হলো শিক্ষা।

প্রাচীন ভারতে শিক্ষার লক্ষ্য ছিল আত্মজ্ঞান বা উপলব্ধি। কিন্তু আধুনিক শিক্ষার লক্ষ্য হল শিশুর সার্বিক বিকাশ ঘটিয়ে সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলা। জ্ঞানার্জন, নৈতিকতা ও আধ্যাত্মিক চেতনাবোধ, বলিষ্ঠ চরিত্র তথা কৃষ্টি চেতনার উন্মেষ ঘটানো আধুনিক শিক্ষার উদ্দেশ্য। এই প্রসঙ্গে সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণণ স্যারের বক্তব্য যুক্তিযুক্ত "শিক্ষার উদ্দেশ্য জাতীয় কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি নয় বা বিশ্ব ভ্রাতৃত্ববোধ জাগ্রত করা নয়, শিক্ষার লক্ষ্য হবে বরং ব্যক্তির অন্তরে এমন এক চেতনার উন্মেষ ঘটানো যা বুদ্ধি অগম্য যাকে আধ্যাত্মিকতা বলে চিহ্নিত করতে পারো।"

‘ছাত্রানং অধ্যয়ন্দং তপঃ’ অধ্যয়ন করাই ছাত্রদের তপস্যা। কিন্তু কি অধ্যয়ন করতে হবে সেটার জন্য শিক্ষক জরুরী। নইলে এই যুগের লাখ লাখ তথ্যের অবাধ আনাগোনায় কোনটা জরুরী আর কোনটা নয় - সেটা অনুধাবন করাবে এই শিক্ষক।

জাপানী উপকথায় "হাজার দিনের কঠিন পড়াশুনোর চেয়ে মহান শিক্ষকের সাথে একটি দিন ভালো।" আমার জীবনে এমন অনেক শিক্ষকের দয়ায় আমার হাজার দিনগুলো পন্ডশ্রম হইনি। এই জাতীয় শিক্ষক দিবসের প্রাক্কালে লিখতে গেলে এক জন শিক্ষকের নাম নিলে বাকিদের প্রতি অন্যায় করা হবে। এক্ষেত্রে একটি সম্পূর্ণ শিক্ষকের অবয়ব কল্পনা করে আমার জীবনে তাদের লক্ষ কোটি অবদানের সামান্য কয়েকটি তুলে ধরছি।

তবে প্রথম শিক্ষক হিসেবে প্রণাম জানাবো আমার ঠাকুরদাকে। ছোটবেলায় আমার নাকি খুব রাগ ছিল। ঠাকুমার আদরে বাঁদর হলে যা হয়। রেগে গেলে হাতের কাছে যা পেতাম ছুড়ে দিতাম। বাড়িতে জল খাওয়ার জন্য কাসার গ্লাস ছিল। দিলাম ছুড়ে থাম্মার কপালে। কপালে সেই যে আলু তৈরী হলো তা আজও গেলোনা। যদিও সেই আলুর সংখ্যা এক থেকে পাঁচ হতে সময় লাগেনি। স্বাভাবিক এতো অল্প বয়সে এমন রাগের বহিঃপ্রকাশ আমার মা বাবা থেকে সবাইকেই ভাবিয়ে তুললো। ঠাকুরদা এগিয়ে এলেন। Good Morning সম্বোধনে সকালে ঘুম ভাঙিয়ে শুরু করতেন -

সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি,
সারা দিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি।
আদেশ করেন যাহা মোর গুরুজনে,
আমি যেন সেই কাজ করি ভালো মনে।

তার পর জুড়ে দিতেন

রাগ কমাও, রাগ কমাও, রাগ কমাও

ঠাকুদার সংযোজনের সাথে পন্ডিত মদনমোহন তর্কালঙ্কার মহাশয়ের 'আমার পণ' কবিতাটি প্রতিদিন বার তিনেক আওড়াতে আওড়াতে কখন যে হিমশীতল হয়ে পড়েছি সেটা নিজেই বুঝিনি। প্রথম শিক্ষক হিসেবে আমার ঠাকুরদার এই ঋণ অনস্বীকার্য। এখনকার গার্ডিয়ানরা হইতো অসহিষ্ণু হয়ে বাচ্চাদের কড়া শাসন করতে শুরু করবেন। বিশেষজ্ঞদের মতে এতে হিতে বিপরীত হয়। আমেরিকার মতন প্রথম শ্রেণীর দেশে বাচ্চাদের শাসনের পাওনা হিসেবে নিশ্চিত কারাদণ্ড। এসব ফালতু কথাতে ডাইভার্ট হয়ে লাভ নেই। 

এবার আসি সেই শিক্ষক অবয়বের কিছু কথায়। অ আ ক খ থেকে এবিসিডি - অক্ষর চেনার পর শুরু হলো অজানাকে জানার প্রয়াস। একটা টিনের বাক্স নিয়ে স্কুলে যেতাম। বাবা রেখে চলে যেতো। খুব ভয় করতো অচেনা পরিবেশে। কিন্তু প্রাইমারি স্কুলের মাষ্টারমশাইরা কোনোদিনই বুঝতে দেইনি বাড়ি আর ছোটো বাড়ির তফাৎ। কয়েকদিন পর স্কুল যাওয়া শুরু হলো ৯ টায়, ফিরতাম ৫ টায়। জীবনের এই সময়টাই ছিল স্বর্গরাজ্য। স্কুলে একজন ছিলেন ফটিক মাস্টার। চোখে ইয়া মোটা ফ্রেমের চশমা পরতেন। ক্লাসে এসে একটা অঙ্ক কষতে দিয়ে চেয়ারে বসে ঘুমিয়ে নিতেন। ক্লাস শেষের ঘন্টা পরলে উঠে অঙ্কটা কষে দিয়ে একটু বৈদিক গণিত শিখিয়ে দিতেন। মুখে মুখে এমন গুন ভাগ করতেন আমরা উনাকে ক্যালকুলেটর স্যার বলেই ডাকতাম। তখন ভাবতাম স্যার ক্লাসে শুধুই ঘুমোয়। আজ বুঝি নার্ভের সমস্যা থাকলেও স্যারের গণিত শিক্ষা দানে কমতি ছিলনা। ভবিষ্যতে অঙ্ক নিয়ে বিপদে পরতে হইনি। উচু ক্লাসে হাইস্কুলে গেলাম। পাঠক্রমের বোঝা বাড়লো। ইংরেজীর স্যার ছিলেন বড্ড রাগী। ক্লাসে এলেই সকলে ভয়ে সিটিয়ে থাকতাম। কেউ পড়া না পারলে টেবিলে শুইয়ে স্যার পেটে অপারেশন থুড়ি চিমটি কাটতেন। যাইহোক পড়ানোর সময় এতোটাই জলবৎ তরল ম করে বিদেশী ভাষা পড়াতেন। মনে হত এটাই আমাদের মাতৃভাষা। এমন করেই একে একে বিভিন্ন শিক্ষকের দানে আমার পরিপূর্ণতা পেয়েছে। এভাবেই জীবনে অনেক গুরুজন সদৃশ শিক্ষকের দানে হইতো কিছুটা মানুষ হতে পেরেছি। সেই সব ব্যক্তিগত নিরস পাঁচালী বলে আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করাটা ঠিক হবেনা।

যাইহোক সেই ছোটোবেলা থেকেই আমার আপন জন্মদিনের মতন শিক্ষকদের জন্মদিন হিসেবে এই দিনটি পালন করতাম। তাছাড়া সেই সব দিনে আজকের মতন হাজার গণ্ডা বন্ধুর দিন, শত্রুর দিন , ঝগড়ার দিন এই সব পালন হত না। সকল বন্ধুরা অল্প কিছু টাকা দিয়ে পেন, ডাইরি, কার্ড এই সব কিনে সকল স্যারদের দিতাম। ক্লাসেই ছোটো করে অনুষ্ঠান করতাম। স্যারেদের সম্পর্কে ভালো ভালো কথা বলতাম। খুব মজা করে দিনটি পালন করতাম।

চাকরিসূত্রে বদলি হতে হতে একটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানের দায়িত্ব পেয়েছিলাম। প্রায় হাজার খানেক ছাত্র ছিল আমার। সকলকে সুযোগ পেলেই মোটিভেট করার চেষ্টা করতাম। সকলের সাথে বন্ধুর মতন মিশতাম। অল্প দিনের সেই সফরে গত বছর শিক্ষক দিবসের অবসরে আমিও হাতে লেখা গ্রিটিংস কার্ড, ডাইরি থেকে পেন সব কিছুই উপহার হিসেবে পেলাম। এক কালের দেওয়া গিফ্ট গুলোই যেনো পাওয়া হলো। কতো সৌভাগ্য আমার। অনেক ছাত্র অনেক গুণগ্রাহী কথা শোনালো। তবে মনটা ভরে গেলো এই কথায় - পেনটা আমার জামার পকেটে গুজে দিয়ে ছেলেরা বললো "স্যার এই পেনের আজীবন রিফিলের দায়িত্ব আমাদের, আপনি এভাবেই আমাদের পাশে থাকবেন স্যার।" মিথ্যে বলবো না, আমার মতন এই কঠোর হৃদয়হীন মানুষটার চোখে জল এসে গিয়েছিল। এমন শিক্ষক-ছাত্র সুমধুর সম্পর্ক যেনো যুগযুগ বেঁচে থাকুক।

শিক্ষকতা পেশাটি ছিল সব পেশার চেয়ে অন্যতম। অবশ্য আজ দিনকাল বদলেছে। সেই আর্য সমাজের সুচারু শিক্ষাব্যবস্থা আজ অবনতি পেয়েছে। এখন সমাজের ভালো ছাত্র/ছাত্রীরা শিক্ষক হতে চাইনা। ডাক্তার বা প্রকৌসী হতে চায়। এর পেছনেও আধুনিক শিক্ষকদের কিছুটা দায়িত্ব তো থেকেই যাই। এখন দিনে দিনে পাঠক্রম ভিত্তিক তোতাপাখি তৈরী হচ্ছে। মুখস্থ-থোটস্থ-কণ্ঠস্থ করে পরীক্ষার খাতায় উগলে দিলেই ভুরিভুরি নম্বরের ফুলঝুরি। বর্তমানে এম সি কিউ প্যাটার্নে পড়াশুনোটাই প্রশ্নত্তরী প্রতিযোগিতার মতন হয়ে গেছে। এখন ইতিহাসেও ফুল মার্কস ১০০ পেয়ে যাচ্ছে। হইতো ছেলেটা পড়াশুনোতে ভালো তাই বলে ফুল মার্কস। এই পরীক্ষায় প্রসিদ্ধ ইতিহাসবিদ রোমিলা থাপা ম্যাডামকে বসিয়ে দিলে, উনিও ওই মার্কসের কাছাকাছি পৌছুবেন কিনা সন্ধেও আছে। প্রতিবছর দেখি মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিকে পাশের % ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু প্রকৃত শিক্ষিতর সংখ্যা কি সত্যিই বাড়ছে? "পরিমাণে নয় মানেই জাতির পরিচয়" - সেই মান বাড়ানোর দিকেই পাখির চোখ হওয়া উচিত। এখন গরম, পুজো, শীত - বাচ্চাদের সাথে মাষ্টাররাও ছুটি কাটাচ্ছেন। ওদিকে প্রাইভেট টিউশনির বাড়তি আয়ের চাকা ঘুরছে। স্কুলের শিক্ষকের কাছে না পরলে নাকি ন্যায্য নম্বর পাচ্ছেনা বাচ্চারা। সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে অজান্তেই সারাজীবনের সম্মান খুইয়ে ফেলছেন এই সকল শিক্ষকেরা। ব্যাঙের ছাতার মতন টিউশন সেন্টার গজিয়ে উঠছে। এখন শিক্ষকতা বাকি পেশার মতন লাভজনক হয়েগেছে। তবে সব ক্ষেত্রেই ব্যতিক্রম থাকে। তাইতো আজও বহু শিক্ষক ছাত্রদের জীবনের পাঠ পরিয়ে চলেছেন। এই ভয়াবহ করোনা অতিমারিতেই সকল বাধা উপেক্ষা করে ইন্টারনেটে ক্লাস চলেছে। পড়া থেমে থাকেনি। হইতো সকলের মুঠোয় মুঠোফোন না থাকায় কিছু অসুবিধে হচ্ছে। কিন্তু সে সব সীমাবদ্ধতা মনের জোরের কাছে তুচ্ছ প্রতিপন্ন হয়েছে।

‘‘যাঁরা শিশুদের শিক্ষাদানে ব্রতী তাঁরা অবিভাবকদের থেকেও অধিক সম্মাননীয়। পিতামাতা আমাদের জীবনদান করেন ঠিকই। শিক্ষকরা সেই জীবনকে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলতে সাহায্য করে।" অ্যারিস্টটলের উক্তিটি শিক্ষক দিবসকে মহান দিবসের একটি করতে যথেষ্ট।
রচনাকাল : ৩০/৮/২০২০
© কিশলয় এবং সাগর রহমান কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

শেয়ার করুন    whatsapp fb-messanger fb-messanger



যেখান থেকে লেখাটি পড়া হয়েছে -


Canada : 1  China : 15  Europe : 1  France : 3  Germany : 2  India : 109  Ireland : 9  Russian Federat : 6  Sweden : 10  Ukraine : 3  
United States : 100  
যেখান থেকে লেখাটি পড়া হয়েছে -


Canada : 1  China : 15  Europe : 1  France : 3  
Germany : 2  India : 109  Ireland : 9  Russian Federat : 6  
Sweden : 10  Ukraine : 3  United States : 100  
© কিশলয় এবং সাগর রহমান কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
আমার শিক্ষক তাহার দিবস by Sagar Rahman is licensed under a Creative Commons Attribution-NonCommercial-NoDerivs 3.0 Unported License Based on a work at this website.

অতিথি সংখ্যা : ১০৪২৭৫০০
  • প্রকাশিত অন্যান্য লেখনী