বড় রুইমাছের পিস্ টা যখন মৌসুমীর পাতে পড়লো তখন তার চক্ষু ছানাবড়া হয়ে গেল। এই প্রথম বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে তাকে তার শাশুড়িমা পাশে বসে খাওয়ালো। মাছের লেজ আর মাথা ছাড়া কোনোদিনই এক টুকরো মাছ পাতে পড়েনি।
সবার জন্য তুলে রেখে যেটুকু থাকতো সেটুকুই তাকে দেওয়া হতো। এ নিয়ে তার কোনো অভিযোগ ছিল না। দেওয়ার সময় বলতেন বাড়ির সদস্যদের কি মাথা লেজ দেওয়া যায়? তোমারতো আবার দামীমাছ খাওয়ার অভ্যেস নেই।
ননদের সামনে মাসে বিয়ে। মায়ের দেওয়া সীতাহারটি সকালেই শাশুড়িমাকে দিয়েছিল।
রচনাকাল : ৩/৮/২০২০
© কিশলয় এবং স্বাগতা রায় কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।