চিঠিটা পড়েই বুকফাটা কান্নায় ভেঙে পড়ল সম্পূর্ণা। অনেকদিন ধরে সম্পূর্ণা মহুলের হাত থেকে শুধু সুচন্দনের চিঠি পেয়ে এসেছে। কোন উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করেনি। আজ সে মনেমনে ঠিক করেছে একটা উত্তর দেবেই দেবে। কিন্তু আজকের চিঠি পড়েই বুঝেছে, তাঁর দীর্ঘ উপেক্ষা সুচন্দনের হৃদস্পন্দনকে এতক্ষনে নীরব করে দিয়েছে। পাশের বাড়ির মেয়েবেলার বন্ধু দেবদত্তাকে ফোন করে জানলো, সব শেষ হয়ে গেছে।
সম্পূর্ণা চিঠিটা ঝাপসা চোখে আবার পড়ল- ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়, তোমার নীরবতা আমাকে মুগ্ধ করেছে।’ -সুচঅ....অ....অ..অ...অ...অ...অ...অন্দন।
রচনাকাল : ২৮/৭/২০২০
© কিশলয় এবং সনৎকুমার পুরকাইত কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।