তার কি পরিচয়?
শরীর যখন ভাষা বুঝে শকুনেরা উপচে পড়ে, ভিড় করে চোখে মুখে অসুস্তিতে,
শরীর যখন ভাষা খুঁজে পৃথিবী তখন বর্ণ আঁকে, স্বরবর্ণ ব্যঞ্জনবর্ণ চিৎকার করে বাক্যে পরিপূর্ণ হয়!
যথাযথ ধ্বনির ব্যবহার কণ্ঠ ছড়া কেউ করে না, নির্জন উদ্যান পরিত্যক্ত প্রাচীর কিংবা বদ্ধ ভূমি-ই হলো শরীর স্বাধীনতা!
ভালবাসা এখানে উপচে পড়ে,
চিৎকার এখানে শূন্য ঘরে, শরীর এখানে শুধুই খোরাক!
পরিশেষে আরেকটি স্বাধীনতা অর্জিত হয়, শরীর স্বাধীনতা!
শহিদ হয় রক্তে মাংশে গড়া বাড়ন্ত শরীর, জীবন্ত ফুল, ঘুমন্ত বিবেক,
শুধু নুয়ে পড়েছে লতাটা!
রচনাকাল : ৩০/৪/২০২০
© কিশলয় এবং তোফায়েল আহমেদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।